বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫, ১২:৪৫ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম
ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশারি বিতরণ করলেন অধ্যাপক মামুন মাহমুদ সিদ্ধিরগঞ্জে খালেদা জিয়া ও জাকির খানের সুস্থতা কামনায় মিলাদ ও দোয়া অনুষ্ঠিত ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যাকারীদের শাস্তির দাবিতে সিদ্ধিরগঞ্জে বিক্ষোভ মিছিল বিএনপিতে ভূমি দস্যুদের জায়গা হবে না : অধ্যাপক মামুন মাহমুদ রূপগঞ্জে ছাত্র বলাৎকারে অভিযুক্ত শিক্ষকের শাস্তির দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ এত অগ্নিকান্ড, দুঘর্টনা নাকি পরিকল্পিত অরাজকতা  :  ন্যাপ স্বৈরাচারের আমলে উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়া আপোষ করেনি : অধ্যাপক মামুন মাহমুদ বিএনপি মাটি ও মানুষের থেকে উঠে আসা নেতাকে মনোনয়ন দিবে : মামুন মাহমুদ রূপগঞ্জে মা ও ছেলেকে মারধরের অভিযোগ সাহেব আলীর সহযোগী নুরনবী অস্ত্রসহ গ্রেফতার

এনসিপি নেতারা মুগদা থানা ঘেরাও করে আ.লীগ নেতাকে ছাড়িয়ে নিলেন

রাজধানীর মুগদায় মব সৃষ্টি করে থানা হেফাজতে থাকা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছাড়িয়ে নিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টির—এনসিপি ও বৈষম্যবিরোধী নেতারা।

বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) দুপুরে মুগদা থানায় এ ঘটনা ঘটে। এর আগে বুধবার রাত সাড়ে নয়টার দিকে পুলিশি অভিযানে আটক হয় ৭১ নম্বর ওয়ার্ডের ৪ নম্বর ইউনিট আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন। পরে তাকে থানা হেফাজতে রাখা হয়। আলমগীর স্থানীয় একটি মারামারি মামলার সন্দেনভাজন আসামি। মামলা তদন্তে তার সংশ্লিষ্টতা পাওয়ায় পুলিশ তাকে আটক করেছিল।

প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, আলমগীর হোসেনকে আটকের পর বৃহস্পতিবার সকাল থেকে এনসিপির মুগদা থানা আহ্বায়ক শাওন চৌধুরীর নেতৃত্বে ২৫-৩০ জনের দল থানার সামনে জড়ো হন। এই দলে ছিলো— বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুগদা থানা ইউনিটের সমন্বয়ক নাঈম আবেদীন, মো. জাবেদ, মো. সৈকত, মাজহারুল ইসলাম ও ফারাবি জিসানসহ আরও অনেকে। তারা থানার সামনে জড়ো হয়ে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকে। একইসঙ্গে আলমগীরকে ছেড়ে দিতে নানান চাপ সৃষ্টি করে। একইসঙ্গে তারা থানার কার্যক্রমে হস্তক্ষেপ শুরু করে। অবস্থা বেগতিক দেখে পুলিশ আটক আওয়ামী লীগ নেতাকে জামিন দিতে বাধ্য হয়।

থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ‘রাজনৈতিক একটি মামলায় তদন্তে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে আওয়ামী লীগ নেতা আলমগীর হোসেনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তবে এনসিপি ও বৈষমবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মী থানায় এসে চাপ সৃষ্টি করে। পরবর্তীতে ঊর্ধ্বতনদের সঙ্গে আলোচনার পর আদালতে না পাঠিয়ে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।’

এ বিষয়ে জানতে মুগদা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সাজেদুর রহমানকে ফোন করা হলে তিনি রিসিভ করেননি।

সংবাদটি শেয়ার করুন :

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত